PDF সার্চ করুন:

নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের নিচের 👇 চ্যানেলে Join করুন

☝️☝️
Join our channels

Basic View (সম্পূর্ণ বই) PDF Download



Basic View (সম্পূর্ণ বই) PDF

একমলাটে সাধারণ জ্ঞানের ৭০ নাম্বর
বাংলাদেশ-৩০, আন্তর্জাতিক-২০, ভূগােল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা-১০, নৈতিকতা, মূল্যবােধ ও সুশাসন- ১০
বইটির pdf ফাইল নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন
Download link

Post a Comment

1 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Job Solution 2024 Download
00:00 / 00:00
টাইটেললিংক
Admission Guide For All University PDF (ad)Download
৬ষ্ঠ থেকে ১০তম শ্রেণীর সকল গাইড PDF (ad)Download
BIBM Recent 12 Exams Solution ( ব্যাখ্যাসহ ) PDFDownload
Monthly Written Job Solution June 2024 PDF DownloadDownload
বাংলাদেশের সংবিধান ও বিগত সালের প্রশ্ন সমাধান PDFDownload
১০ম থেকে ৪৬তম বিসিএস বাংলা সাহিত্য [ প্রাচীন ও মধ্যযুগ ] প্রশ্ন সমাধান PDFDownload
Bank Job 555 Vocabulary PDFDownload
IBA Job Solution ( 4th Edition ) Corruption File PDF DownloadDownload
Professor's Job Solution 2024 PDF (ad)Download
IBA Job Solution Plus ( Practice Part ) PDF DownloadDownload
১০ম থেকে ৪৬তম বিসিএস বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস প্রশ্ন সমাধান PDFDownload
Ovizatri Bangla Job Solution 2024 PDFDownload

চাকরির প্রস্তুতিতে কীভাবে পড়াশোনা করবেন?

চাকরির প্রস্তুতি নিতে হলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রথমে, আপনি কোন ধরনের চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তা নির্ধারণ করুন; এতে আপনাকে কোন বিষয়ের ওপর বেশি মনোযোগ দিতে হবে সেটি পরিষ্কার হবে। এরপর, চাকরির পরীক্ষার সিলেবাস সংগ্রহ করে সেটি অনুযায়ী পড়ার পরিকল্পনা করুন। বিভিন্ন বই, নোট এবং অনলাইন রিসোর্স থেকে পড়াশোনা করা উচিত। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে বিভিন্ন মক টেস্ট ও প্রশ্নপত্রের সাহায্যে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে, যা পরীক্ষার ধরন ও সময়সীমা বুঝতে সাহায্য করবে। পড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারেন এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য সেমিনারে অংশগ্রহণ করতে পারেন। সপ্তাহের শুরুতে একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং সপ্তাহে কোন বিষয়গুলো সঠিকভাবে শেষ করবেন তা লিখে রাখুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ও পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়ার মাধ্যমে মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে। সব সময় ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখুন এবং নিজেকে মোটিভেট করুন; প্রয়োজনে বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন। এইভাবে প্রস্তুতি নিলে চাকরির পরীক্ষায় সফল হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।

বিগত সালের প্রশ্ন ব্যাংক কেন পড়া উচিত?

বিগত সালের প্রশ্ন সমাধান চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর মাধ্যমে পরীক্ষার্থীরা প্রশ্নের ধরণ, কাঠামো, এবং কোন বিষয় থেকে কতটা গুরুত্ব দিয়ে প্রশ্ন আসে, তা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা পায়। পরীক্ষার সময় সীমিত থাকে, তাই বিগত বছরের প্রশ্নপত্র অনুশীলন করলে পরীক্ষার্থীরা সময় ব্যবস্থাপনা করতে শেখে, যা বাস্তব পরীক্ষায় সহায়ক হয়। বিগত প্রশ্নপত্র সমাধান করে পরীক্ষার্থীরা বারবার প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলোতে চর্চা করতে পারে, যা তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি একটি সাধারণ বিষয়, বিশেষ করে গণিত ও মানসিক দক্ষতা পরীক্ষায়। পূর্বের প্রশ্নপত্রগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, কিছু প্রশ্ন প্রায় একই রকম থাকে অথবা সামান্য ভিন্নভাবে আসে। তাই, বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করলে পরীক্ষার্থীরা সহজেই সেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হয়। এছাড়া, বিগত প্রশ্নপত্র সমাধান করার মাধ্যমে দুর্বল বিষয়গুলো চিহ্নিত করা যায় এবং সেই অনুযায়ী সেসব বিষয়ের ওপর বাড়তি গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া যায়। এর ফলে প্রস্তুতির গুণগত মান উন্নত হয় এবং পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার সম্ভাবনা বাড়ে।

বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি কীভাবে নিবেন

চাকরির প্রস্তুতির জন্য বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি নেওয়া একটি পরিকল্পিত এবং সংগঠিত প্রক্রিয়া, যা সঠিকভাবে অনুসরণ করলে আপনাকে সাফল্য এনে দিতে পারে। প্রথমে, চাকরির জন্য যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ, সেগুলো চিহ্নিত করতে হবে। এর পর, প্রতিটি বিষয়ের সিলেবাস ভালোভাবে বিশ্লেষণ করা উচিত, যাতে আপনি কোন বিষয়গুলোতে বেশি মনোযোগ দিতে হবে তা বুঝতে পারেন। বিভিন্ন পাঠ্যবই, নোট এবং অনলাইন রিসোর্স সংগ্রহ করে নিয়মিত অধ্যয়ন শুরু করুন। এতে আপনার হাতে পর্যাপ্ত তথ্য এবং উপকরণ থাকবে। পূর্ববর্তী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পর্যালোচনা করা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি আপনাকে প্রশ্নের ধরণ, কাঠামো এবং পরীক্ষার প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পর্কে ধারণা দেয়। প্রতি সপ্তাহে কিছু মক টেস্ট গ্রহণ করা উচিত, যাতে আপনি আপনার প্রস্তুতির স্তর নির্ধারণ করতে পারেন এবং কোথায় উন্নতি প্রয়োজন তা খুঁজে বের করতে পারেন। একটি সুষ্ঠু সময় ব্যবস্থাপনা রক্ষার মাধ্যমে প্রতিটি বিষয় নিয়ে আলাদা সময় বরাদ্দ করুন। এই সময়ে আপনি আপনার শক্তিশালী ও দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করতে পারবেন। পড়ার সময় বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করা বা গ্রুপ স্টাডি করা একধরনের অনুপ্রেরণা দিতে পারে এবং বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি আপনার জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে সাহায্য করবে এছাড়া, মানসিক চাপ কমানোর জন্য শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিন। শারীরিক ব্যায়াম, যোগব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত ঘুম আপনার মনের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সুস্থ থাকার ফলে আপনার পড়ার প্রতি আগ্রহ বাড়বে এবং মনোযোগী হয়ে পড়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। সবশেষে, আপনার প্রস্তুতির পর্যালোচনা করা খুবই প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন বা সপ্তাহে আপনার অধ্যয়ন পরিকল্পনা পর্যালোচনা করে দেখুন কোথায় আরও বেশি সময় ও প্রচেষ্টা দেওয়া প্রয়োজন। এইভাবে, ধারাবাহিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে আপনি চাকরির পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করতে পারবেন। এই সমস্ত পদক্ষেপগুলি যদি সঠিকভাবে অনুসরণ করেন, তবে বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি আপনাকে চাকরির পরীক্ষায় সাফল্য অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

চাকরির প্রস্তুতিতে অনলাইন কোর্স

অনলাইন কোর্সগুলো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতিতে ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এগুলোর মাধ্যমে যে কোনো স্থান থেকে, যে কোনো সময়ে পড়াশোনা করা যায়, যা বিশেষ করে যারা কাজ বা অন্যান্য দায়িত্বের সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাদের জন্য উপকারী। অনলাইন কোর্সগুলোতে প্রায়শই ভিডিও লেকচার, ইন্টারেক্টিভ কন্টেন্ট এবং মক টেস্টের সুবিধা থাকে, যা শিক্ষার্থীদের শেখার প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে। একটি বড় সুবিধা হলো, অনলাইন কোর্সগুলোতে বিশেষজ্ঞ শিক্ষক ও প্রফেশনালদের তৈরি কন্টেন্ট পাওয়া যায়। তারা পরীক্ষার সিলেবাস, প্রশ্নের ধরন এবং বিষয়ভিত্তিক কৌশল সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করেন, যা পরীক্ষার্থীদের জন্য সহায়ক। তাছাড়া, অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্মে লাইভ ক্লাসের সুবিধা থাকে, যেখানে শিক্ষার্থীরা সরাসরি প্রশ্ন করতে পারে এবং বিষয়গুলো আরও পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারে। অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর ফোকাস করা সহজ হয়। যেমন, যদি কারো গণিত বা ইংরেজি দুর্বল হয়, তাহলে তিনি সেই বিষয়ে আলাদা কোর্সে ভর্তি হয়ে সেটির উপর গভীরতর প্রস্তুতি নিতে পারেন। তাছাড়া, অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট চাকরির পরীক্ষা বা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য বিশেষ প্রস্তুতিমূলক কোর্সও করা যায়, যেখানে পরীক্ষার জন্য দরকারি সবকিছু একসাথে পাওয়া যায়। এছাড়া, অনলাইন কোর্সের খরচ প্রায়শই তুলনামূলকভাবে কম হয় এবং অনেক কোর্স ফ্রি-তেও পাওয়া যায়, যা অনেকের জন্য সাশ্রয়ী। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, সময়ের সীমাবদ্ধতা বা স্থানীয় প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর না করে যেকোনো কোর্সে অংশগ্রহণ করা যায়।

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Ok, Go it!